Pages

Wednesday, April 18, 2018

মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয় সমীপে মুক্তির খোলা চিঠিঃ

মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয় সমীপে মুক্তির খোলা চিঠিঃ
মহোদয়,
যথাযোগ্য মর্যাদা ও সন্মান পুরঃসর বিনীত নিবেদন এই যে, আমি জন্মসূত্রে একজন বাংলাদেশি জাতীয় কন্ঠশিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা। ইউনিক গ্রুপের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ নূর আলীর ব্যক্তিগত সচিব থাকাকালীণ ২০০২ সালে জামাত বি এন পি জোট সরকারের অবৈধ আস্তানা "হাওয়া ভবনের" ভূয়া মামলা ও নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হই এবং মালদ্বীপে এসে একটি স্কুলে শিক্ষকতা শূরু করি।Image may contain: 1 person
আমার চির স্বভাবজনিত দুর্বিনীত প্রতিবাদী মানসিকতার কথা স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বর্তমান সরকারের বহু নেতা/মন্ত্রীগণ অবহিত রয়েছেন। আওয়ামী লীগ অফিসে বঙ্গবন্ধুর গানের মুক্তি নামেই সর্বজনবিদিত।
আওয়ামী রক্ত তাই প্রবাসে এসেও নীরব থাকতে পারিনি; যে দেশে প্রবাসীদের রাজনীতি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ সে দেশে আমি মুক্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ।
মালদ্বীপস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ( সাবেক হাই কমিশন) এর সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী হিসেবে বহু লাঞ্ছনার শিকার হতে হয়েছে।
Image may contain: 1 person
এমন কি এতদবিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জেনারেল আবেদীন, সাবেক মন্ত্রী কর্নেল ফারুক, আব্দুস সোবহান গোলাপ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, জয়নাল হাজারী, শামীম ওসমান, জুনায়েদ আহমেদ পলক ও ডঃ দীপুমনিও অবহিত আছেন।
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের অনেক অনুষ্ঠানেই বহু মন্ত্রী ও মান্যবর সাবেক হাই কমিশনার রিয়ার এডমিরাল আওয়াল সাহেবও যোগদান করেছিলেন । ভিডিও ও ছবি প্রমানবহন করে (ছবি সংযুক্ত )
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২০১৪ সালে ইস্কান্দার স্কুলে জাতীয় শোক দিবস পালনের আয়োজন করেছিলাম । সে অনুষ্ঠান করতে দেয়নি হেড অফ দি চ্যাঞ্চেরী হারুন অর রশিদ।
আমি মালদ্বীপের মহামান্য প্রেসিডেন্ট ডঃ ইয়ামীন মাওমুনের একটি অনুষ্ঠানে তাঁর সামনেই ছিলাম।

হঠাত একটি ফোন এলোঃ
*******************
ঃহ্যালো আমি হেড অফ দি চ্যাঞ্ছেরী হারুন অর রশিদ বলছি;
ঃকে মুক্তি সাহেব বলছেন?
ঃজ্বি
ঃশুনেছি আপনি ১৫ই আগষ্ট পালন করছেন আপনার ইস্কান্দার স্কুলে?
ঃজ্বি আমার সব অনুষ্ঠান তো ইস্কান্দার স্কুলেই হয়ে থাকে।
ঃআপনি এ অনুষ্ঠান করতে পারবেন না; ঐ দিন হাই কমিশন থেকে অনুষ্ঠান করা হবে সূতরাং আপনার অনুষ্ঠান বন্ধ করতে হবে;
ঃআমি এ মুহূর্তে কথা বলতে পারছি না; আমি প্রেসিডেন্টের সামনে কাজেই পড়ে কথা বলছি;
ঃআপনি বুঝতে পারছেন তো যে হাই কমিশন আপনাকে কল করেছে?
******************
মালদ্বীপের রাজধানী মালে ইস্কান্দার স্কুলে আমি মুক্তি যে হলটিতে পররাষ্ট্র প্রতি মন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, প্রবাসী কল্যান ও জনশক্তিমন্ত্রী ইঞ্জিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন দেরকে সংবর্ধনা দিয়েছি, সে হলেই আয়োজন করেছিলাম জাতীয় শোক দিবস ২০১৪।

সে অনুষ্ঠানের অপরাধেই আমার মালদ্বীপের সোনালী দিনগুলো ১৫ই আগস্টের চেয়েও ভয়াবহ করে তুলেছিল এই হারুন অর রশিদ, হেড অফ দি চ্যাঞ্ছেরী এবং সাবেক হাই কমিশনার রিয়ার এডমিরাল আওয়াল।
********
মালদ্বীপে আমার হাতে গড়া আওয়ামী লীগের ছেলেদের ভয় ভীতি দেখিয়ে দেশে পাঠিয়ে দিয়ে আমাকে পঙ্গু করে দেয়া হল। তারপরেও হারুন অর রশিদ সাহেবের খায়েশ মিটেনি। সে মালে অবস্থানরত তার পোষা দালাল আদম ব্যবসায়ী, গাঞ্জা ব্যবসায়ী, ডলার ব্যবসায়ীদের একটি গ্রুপ নিয়ে চলে এবং সীমাহীন দুর্নীতি লুটপাট করে বেড়ায়। এখানে অতিরঞ্জিত কিছুই লিখছি না। প্রমান সহই দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রেরণ করেছি আমি তদন্ত চাই। অতি সম্প্রতি সে ঐ একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটিয়েছে। আমাকে টেলিফোনে মারধর করার হুমকি দিয়েছে। বিষয়টি মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে।

মালদ্বীপ দূতাবাস কর্তৃক আয়োজিত মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন হয়ে গেল। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে বাংলাদেশ দূতাবাস গত ২১শে ফেব্রুয়ারি এবং স্বাধীনতা দিবসে একজন ভারতে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় কন্ঠশিল্পী ও মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মালদ্বীপ সরকারের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিক্ষক (আমি নিজে ), একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মালদ্বীপে কর্মরত ৩৩ বছরের সিনিয়র ফিজিক্সের শিক্ষক আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মীর সাইফুল ইসলাম এবং আর একজন ২৫ বছর যাবত মালদ্বীপে শিক্ষকতায়রত গজল সঙ্গীত শিল্পী মালদ্বীপের অত্যন্ত জনপ্রিয় ও সর্বজনবিদিত শিক্ষক মোঃ শফিকুল ইসলাম। 
এই তিন জন শিক্ষকের কাউকেই মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মালদ্বীপস্থ দূতাবাস নিমন্ত্রণ করেন নি। বিষয়টি মালদ্বীপের মন্ত্রণালয় ও প্রেসিডেন্ট হাউসের কর্মকর্তাদেরও নজরে এসেছে। এ দেশে বাংলাদেশী এই তিনজন শিক্ষকই অত্যন্ত দক্ষতার কারনে এবং বিশেষ করে শফিক ও আমি গানের কারনে প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে কোন মন্ত্রী, ধনিক ব্যবসায়ী, বর্ণাঢ্য বণিক শিল্পী ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার কেউ নেই যে আমাদের এই তিনজনকে না চিনেন বা না জানেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে স্বাধীনতা দিবসে আমন্ত্রণ না করার হেতু একটাই হতে পারে যে দেশ আজো স্বাধীন হয়নি অথবা এই দূতাবাস পাকিস্তানের অথবা এই দূতাবাসে মহান স্বাধীনতার স্বপক্ষের কোন কর্মকর্তা কর্মচারী নেই।

মহান স্বাধীনতা দিবসে কেন আমাদের দূতাবাস নিমন্ত্রণ করেনি? আমরা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভাগীয় মাননীয় মন্ত্রী হিসেবে আপনাকে অবহিত করলাম।
আমরা জাতীয় সম্পদ। আমাদেরকে জাতীয়ভাবেই অপমান করা হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই। কারন জানতে চাই।
মহানুভব, পররাষ্ট্রনীতি ও কুটনৈতিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে খ্যাত আপনার সমগ্র জীবনের লব্ধ অভিজ্ঞতা আজ পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রশাসনিক জটিলতা সমস্যাদি সমাধান ও বিদেশের সাথে পারস্পরিক সুসম্পর্ক স্থাপনে আপনার সততা শ্রম ও সফলতার সূত্র ধরেই আজ সুবিচারের প্রত্যাশায় আপনাকে অবহিত করলাম। যদি বাংলাদেশ সরকার মনে করে আমি বাঙ্গালী নই, বাংলাদেশী নই-আমার পাসপোর্ট বাংলাদেশ সরকার জব্ধ করতে পারে, আমার কোন আপত্তি নাই। কিন্ত এ অপমানের বোঝা নিয়ে বাঙ্গালী হিসেবে আর মালদ্বীপে পরিচয় দিতে চাইনা। প্রয়োজনে পাসপোর্ট পুড়িয়ে শরণার্থী হয়ে যাবো যেমনটি হয়েছিলাম ১৯৭১ সালে ভারতে আশ্রয় নিয়ে।
ভালো থাকুক দেশের মানুষ ভালো থাকুক শেখ মুজিবের নিরস্পেষিত নির্যাতিত লাঞ্ছিত বঞ্চিত অবহেলিত চির দুখি চির সংগ্রামী বাঙ্গালী জাতি।
আল্লাহ আপনার ভালো করুন;
দেশ আরো এগিয়ে যাক, আরো উন্নয়ন ঘটূক, উত্তরোত্তর বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ খ্যাত স্বীকৃতিকে ডিঙ্গিয়ে উন্নত দেশের তালিকায় লিপিবদ্ধ হোক;

জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
আপনার একান্ত ভক্ত অনুরাগী
মোকতেল হোসেন মুক্তি
বীর মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় কন্ঠশিল্পী
সিনিয়র সঙ্গীত শিক্ষক
ইস্কান্দার স্কুল মালে, মালদ্বীপ

 

Monday, May 12, 2014

খালেদা জিয়া কে দেশের মানুষ আর বিশ্বাস করেনা। Khaleda Zia, the people who do not believe in anymore

Khaleda Zia, the people who do not believe in anymore. Before the temple speaks uludhbanira steam spread of communal poison. Husband, who has confused people in India who speaks contradict! But the people of India and suggests anti-tablet. 43 years has witnessed. Countries going forward. There are some problems with India. No other country has borders with any country in the world, in all countries, but there remains the problem of the short loin and the freedom of our great desagarara in India without the assistance of any barriers preventing the development and advancement. But the opposition and his corrupt son Tarek amtate Pakistan Awami League and the Bangladesh's independence and sovereignty of the secrets of the plot against the matches are taking, the 'Eye of SI in 1991, the winner of the Awami League activists killed in violence over the inhumane oppression of Hindu women voters, capture, in the custody of the children failed to overthrow the government of the country and abroad abhyunthana and ten-truck arms case has caught the wise gunijanadera clearly visible! Now he has started, abduction, enforced disappearance, which plays the fledgling country's people can readily understand. Petrol bomb repulsive scenes of people burning alive so people will not forget easily. Pirates of people recognize the physiognomy of the country! Thief's mother's voice sounds great, and people are now willing to listen, they want to progress and prosperity of songs like the melodious voice in the development of peace education.  

Tuesday, January 31, 2012

zia didn't allow Sheikh Hasina to enter DM 32


President Ziaur Rahman did not allow me to enter our Dhanmondi-32 Residence:

SheikhHasina


Tears rolled down her cheeks and emotion gripped the audience as Prime Minister Sheikh Hasina narrated the massacre at Dhanmondi-32 and unkind behaviour of a government after the assassination of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman on August 15, 1975.
"When I came back in 1981 from exile, the then government of president Ziaur Rahman did not allow me to enter our Dhanmondi-32 residence where my father along with most of my family members were brutally killed," she said.  
Speaking at a prize giving ceremony at Osmani Memorial Auditorium yesterday morning, she said even General Zia did not allow her to organise a milad mahfil seeking eternal peace of the martyrs of August 15 inside the residence. 
"It was Zia who forced us to hold milad on the road for my parents and others who were killed in the August 15 massacre," said Hasina. 
Sheikh Hasina, the eldest daughter of Bangabandhu, who along with her younger sister survived the massacre, described as crime against humanity, said president Zia imposed restriction on opening of the residence from where Bangabandhu led all anti-autocratic movements.
Later, the government led by Justice Abdus Satter opened the historic house and handed over it to Hasina. "When I entered the house, I saw dried blood everywhere and clothes and other valuables were seen scattered on the floor". 
The killers not only killed the country's founding father along with most of his family members, they also looted all valuables from the house, Hasina said. 
There was pin-drop silence in the Osmani Memorial auditorium when the premier was narrating the tale of the blackest chapter of the world's history. People specially the children who joined the function were seen to wipe their eyes when she was describing the barbaric incident.
Hasina said after receiving the house, she and her younger sister decided to make it a museum for the people of the country. "I thought that the people of the country are the owner of the house as Bangabandhu launched all of his pro-people movements from the house," she added.
The premier said she inaugurated the Bangabandhu Memorial Museum on August 14, 1994 and after that the museum remains opened for public.

Later, Father of the Nation Bangabandhu Memorial Trust was formed on April 11, 1994 with an aim to provide various services for the common people.
According to sources, 1,000-1,200 students are being provided stipend from the trust each month to meet their education expenses. The trust arranged free medical services across the country from Jan 10 to March 17 this year when over 8 lakh patients were given medical services.
The trust will set up a medical college and a nursing institute in Gazipur to provide medical services for the common people.

The Convenor of Bangabandhu Memorial Museum presided over the function while Curator of the museum Syed Siddiqur Rahman, DG of Bangla Academy Prof Shamsuzzaman Khan and Vice-Chancellor of National University Kazi Shahidullah, among others, addressed it.

History of Bangla Alphabets 2

History
The Portuguese missionaries stationed in Bengal in the 16th century were the first people to employ the Latin alphabet in writing Bengali books, the most famous of which are the Crepar Xaxtrer Orth, Bhed and the Vocabolario em idioma Bengalla, e Portuguez dividido em duas partes, both written by Manuel da Assumpção. But the Portuguese-based romanization did not take root. In the late 18th century Augustin Aussant used a romanization scheme based on the French alphabet. At the same time, Nathaniel Brassey Halhed used a romanization scheme based on English for his Bengali grammar book. After Halhed, the renowned English philologist and oriental scholar Sir William Jones devised a romanization scheme for Bengali and for Indian languages in general, and published it in the Asiatick Researches journal in 1801.This scheme came to be known as the "Jonesian System" of romanization, and served as a model for the next century and a half.
Transliteration vs Transcription
The Romanization of a language written in a non-Roman script can be based on transliteration (orthographically accurate, i.e. the original spelling can be recovered) or transcription (phonetically accurate, i.e. the pronunciation can be reproduced). This distinction is important in Bengali as its orthography was adopted from Sanskrit, and ignores sound change processes of several millennia. To some degree, all writing systems differ from the way the language is pronounced, but this may be more extreme for languages like Bengali. For example, the three letters শ, ষ, and স had distinct pronunciations in Sanskrit, but over several centuries, the standard pronunciation of Bengali (usually modeled on the Nadia dialect), has lost these phonetic distinctions (all three are usually pronounced as IPA [ʃ]) while the spelling distinction nevertheless persists in orthography.

In written texts, it is easy to distinguish between homophones such as শাপ shap "curse" and সাপ shap "snake". Such a distinction could be particularly relevant in searching for the term in an encyclopedia, for example. However, the fact that the words sound identical means that they would be transcribed identically; thus, some important meaning distinctions cannot be rendered in a transcription model. Another issue with transcription systems is that cross-dialectal and cross-register differences are widespread, and thus the same word or lexeme may have many different transcriptions. Even simple words like মন "mind" may be pronounced "mon", "môn", or (in poetry) "mônô" (e.g. the Indian national anthem, Jana Gana Mana).


Often, different phonemes (meaningfully different sounds) are represented by the same symbol or grapheme. Thus, the vowel এ can represent both [e] (এল elo [elo] "came"), or [ɛ] (এক êk [ɛk] "one"). Occasionally, words written in the same way (homographs) may have different pronunciations for differing meanings: মত can mean "opinion" (pronounced môt), or "similar to" (môto). Thus, some important phonemic distinctions cannot be rendered in a transliteration model. In addition, when representing a Bengali word to allow speakers of other languages to pronounce it easily, it may be better to use a transcription, which does not include the silent letters and other idiosyncrasies (e.g. স্বাস্থ্যshastho, spelled , or অজ্ঞান ôggên, spelled ) that make Bengali orthography so complicated.


Comparison of Romanizations
Comparisons of standard romanization schemes for Bengali are given in the table below. Two standards are commonly used for transliteration of Indic languages including Bengali. Many standards (e.g. NLK / ISO), use diacritic marks and permit case markings for proper nouns. Newer forms (e.g. Harvard-Kyoto) are more suited for ASCII-derivative keyboards, and use upper- and lower-case letters contrastively and forgo normal standards for English capitalization.
§ "NLK" stands for the diacritic-based letter-to-letter transliteration schemes, best represented by the National Library at Kolkata romanization or the ISO 15919, or IAST. This is the ISO standard, and it uses diacritic marks (e.g. ā, ) to reflect the additional characters and sounds of Bengali letters.
§ ITRANS is an ASCII representation for Sanskrit; it is one-to-many, i.e. there may be more than one way of transliterating characters, which can make internet searching more complicated. ITRANS representations forgo capitalization norms of English so as to be able to represent the characters using a normal ASCII keyboard.
§ "HK" stands for two other case-sensitive letter-to-letter transliteration schemes: Harvard-Kyoto and XIAST scheme. These are similar to the ITRANS scheme, and use only one form for each character.
§ XHK or Extended Harvard-Kyoto (XHK) stands for the case-sensitive letter-to-letter Extended Harvard-Kyoto transliteration. This adds some specific characters for handling Bengali text to IAST.
§ "Wiki" stands for a phonemic transcription-based romanization. It is a sound-preserving transcription based on what is perceived to be the standard pronunciation of the Bengali words, with no reference to how it is written in Bengali script. It uses diacritics often used by linguists specializing in Bengali (other than IPA), and is the transcription system used to represent Bengali sounds in Wikipedia articles.
[edit]Examples
The following table includes examples of Bengali words Romanized using the various systems mentioned above.  Example words In orthography Meaning
NLK XHK ITRANS HK Wiki IPA মন mind mana mana mana mana mon [mon] সাপ

Notes
1. As of Unicode version 6.0
Bengali keyboard layouts
The Bijoy keyboard layout was commercialized by Mostafa Jabbar as part of the Bengali software package Bijoy Ekushe. 
Inscript keyboard layout
The InScript keyboard layout was designed by the Indian government to standardize the inputting of Indic scripts.

Probhat keyboard layout
People used to typing Romanized forms of Bengali will find it easier to use a more phonetic layout such as the Probhat layout shown below, which is one of several Bengali input methods available. 

Bangla Keyboard :Bijoy

Grapheme frequency

According to Bengali linguist Munier Chowdhury, the following 9 graphemes are the most frequent in Bengali texts 

Grapheme

Percentage

আ 11.32 এ 8.96 র 7.01 অ 6.63 ব 4.44 ক 4.15 ল 4.14 ত 3.83 ম 2.78

Collating sequence

There is yet to be a uniform standard collating sequence (sorting order of graphemes to be used in dictionaries, indices, computer sorting programs, etc.) of Bengali graphemes. Experts in both India and Bangladesh are currently working towards a common solution for this problem.

Article 1 of the Universal Declaration of Human Rights
Bengali in Bengali alphabet

ধারা ১: সমস্ত মানুষ স্বাধীনভাবে সমান মর্যাদা এবং অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাঁদের বিবেক এবং বুদ্ধি আছে; সুতরাং সকলেরই একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্বসুলভ মনোভাব নিয়ে আচরণ করা উচিত।
Bengali in Romanization

Dhara êk: Shômosto manush shadhinbhabe shôman môrjada ebong odhikar nie jônmogrohon kôre. Tãder bibek ebong buddhi achhe; shutorang shôkoleri êke ôporer proti bhrattrittoshulôbh monobhab nie achoron kôra uchit.
Bengali in IPA

d̪ʱara æk ʃɔmost̪o manuʃ ʃad̪ʱinbʱabe ʃɔman mɔrdʒad̪a eboŋ od̪ʱikar nie dʒɔnmoɡrohon kɔre. t̪ãd̪er bibek eboŋ bud̪ʱːi atʃʰe; ʃut̪oraŋ ʃɔkoleri æke ɔporer prot̪i bʱrat̪ːrit̪ːoʃulɔbʱ monobʱab nie atʃoron kɔra utʃit̪.
Gloss Clause 1: All human free-manner-in equal dignity and right taken birth-take do. Their reason and intelligence exist; therefore everyone-indeed one another's towards brotherhood-ly attitude taken conduct do should.
Translation
Article 1: All human beings are born free and equal in dignity and rights. They are endowed with reason and conscience. Therefore, they should act towards one another in a spirit of brotherhood.

1. ^ Ancient Scripts
2. ^ Different Bengali linguists give different numbers of Bengali diphthongs in their works depending on methodology, e.g. 25 (Chatterji 1939: 40), 31 (Hai 1964), 45 (Ashraf and Ashraf 1966: 49), 28 (Kostic and Das 1972:6-7) and 17 (Sarkar 1987).
3. ^ a b The natural pronunciation of the grapheme অ, whether in its independent (visible) form or in its "inherent" (invisible) form in a consonant grapheme, is /ɔ/. But its pronunciation changes to /o/ in the following contexts:
§ অ is in the first syllable and there is a ই /i/ or উ /u/ in the next syllable, as in অতি oti "much" /ot̪i/, বলছি bolcchi "(I am) speaking" /ˈboltʃʰi/
§ if the অ is the inherent vowel in a word-initial consonant cluster ending in rôfôla "rô ending" /r/, as in প্রথম prothom "first" /prot̪ʰom/
§ if the next consonant cluster contains a jôfôla "jô ending", as in অন্য onno "other" /onːo/, জন্য jonno "for" /dʒonːo/
4. ^ In Japanese there exists some debate as to whether to accent certain distinctions, such as Tōhoku vs Tohoku. Sanskrit is well standardized, because the speaking community is relatively small, and sound change is not a large concern
5. ^ Jones 1801
6. ^ See Chowdhury 1963
Bibliography

§ Ashraf, Syed Ali; Ashraf, Asia (1966), "Bengali Diphthongs", in Dil A. S., Shahidullah Presentation Volume, Lahore: Linguistic Research Group of Pakistan, pp. 47–52
§ Chatterji, Suniti Kumar (1939), Vasha-prakash Bangala Vyakaran (A Grammar of the Bengali Language), Calcutta: University of Calcutta
§ Chowdhury, Munier (1963), "Shahitto, shônkhatôtto o bhashatôtto (Literature, statistics and linguistics)", Bangla Academy Potrika(Dhaka) 6 (4): 65–76
§ Kostic, Djordje; Das, Rhea S. (1972), A Short Outline of Bengali Phonetics, Calcutta: Statistical Publishing Company
§ Hai, Muhammad Abdul (1964), Dhvani Vijnan O Bangla Dhvani-tattwa (Phonetics and Bengali Phonology), Dhaka: Bangla Academy
§ Jones, William (1801), "Orthography of Asiatick Words in Roman Letters", Asiatick Researches (Calcutta: Asiatick Society)
§ Sarkar, Pabitra (1987), "Bangla Dishôrodhoni (Bengali Diphthongs)", Bhasha (Calcutta) 4-5: 10–12
External links
§ Omniglot – Bengali Alphabet
digital encoding and rendering
§ Free Unicode Compliant Bangla Typing Software
§ Free Unicode Bangla Computing Solutions
§ Free Bangla Unicode Fonts
§ Ankur – Supporting Bangla (Bengali) on GNU/Linux
§ Open source Bangla Transliteration Library


আজ আমার দুটি কারনে খুব কাঁদতে ইচ্ছে করছে। একটি আর মহান একুশে ফেব্রুয়ারী অথচ প্রাণ খুলে গান গাইতে পারবো না। আর একটি হচ্ছে আনন্দাশ্র আমার স্কুলের প্রিন্সিপাল স্যার আজ আমার দেশের মহান ভাষা আন্দোলনের কাহিনী এসেম্বিতে বর্ণনা দিলেন এবং উল্লেখ করলেন সে ১৯৫২ ভাষা আন্দোলনের মহান ভাষা সৈনিকদের আত্ত্বদানের কথা এবং যে কারনে আজকের এই দিনটিকে মাতৃভাষা দিবস হিসেবে জাতি সঙ্ঘ ঘোষণা দিয়েছেন, তা' ব্যাখ্যা করলেন ছাত্র/ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে ইংরেজীতে। খুব ভালো লাগছে। আমি নিজেকে একজন গর্বিত বাঙ্গালী হিসেবে প্রিন্সিপ্যাল স্যারের নিকট গিয়ে দাড়ালাম। তিনি আমাকে উইস করলেন এবং আমার সৌজন্যে অনেক কথা বললেন। ধন্যবাদ আমাদের স্কুলে কর্তৃপক্ষকে ।
 ·  · 
    • Sumit Barua ১৯৫৩ তে জন্ম নিয়ে এখনও স্কুল এ পড়েন ?
      19 hours ago · 
    • M.a. Rahim apnar sr k ami porom sroddha bhore salam janai,apnar onubhuti k o ami onuvob kore ottonto onuprnito holam.....
      19 hours ago ·  ·  1
    • Mahmoodul Haque Sayed একুশ
      অন্তরের খন্ড খন্ড বিক্ষুব্দ বেদনা আর অস্থির আক্রোশের সাহসী প্রকাশ। অন্তর থেকে অন্তরে ক্রমাগত ছড়িয়ে পড়া উজ্জ্বল দীপ্তি। ভাষার জন্যে রক্তঢালা বিসর্জনের জ্বলন্ত গৌরবশিখা। সময়ের প্রকৃত মনীষায় এবং অগ্রসর চিন্তার সূক্ষ্ম সবিরাম চর্চায় রূপ পাওয়া বাঙালির স্বাধীনতা। একুশ চিরন্তন, চিরনবীন অম্রিয়মান অগ্নি; অফুরান প্রেরণা ও প্রজন্মের সঠিক দিগদর্শন। বিশ্বের সব ভাষালাঞ্চিত মানুষের পথ দেখানিয়া – অবিরাম শক্তি।

Thursday, November 3, 2011

Bangabandhu Bangladesh

Bangabandhu Bangladesh
By Muntasir Mamun
The inhabitants of Bangladesh had dreamt of a free land for long. Many individuals had sought to materialise this dream in the past. Many had spoken about that land during the first forty years of the last century. That plan was once again drawn during the partition of India. Moulana Bhashani had spoken about an independent territory for the Bangalis during the decade of 1960s. But none could give complete shape to that dream. That dream was finally realized on 16 December 1971 under the leadership of a pure Bangali – Sheikh Mujibur Rahman. It was he who could erect for the Bangalis the geographic boundaries of a free state. Bangabandhu, Father of the Nation, or Sheikh Mujibur Rahman – in whatever name we may call him – his iconic figure looms large whenever we talk about Bangladesh. That is why, his name has become ingrained in our history and because of that we repeatedly reminisce about him. There are numerous claimants to the Bangladesh dream. Many might have dreamt it; many had talked about Bangladesh through signs and gestures; but Sheikh Mujib had completed the task like an architect. Like many others, he also thought of Bangladesh, but preparations for the purpose continued up to 1971. Moulana Bhashani had also spoken about Bangladesh in open forums. But his role was negligible in this field. However, all those dreams and speeches had prepared the people. Journalist Abdul Matin had written in his autobiography: “He met Mujib one day at noon during the military rule of Ayub Khan. Sheikh Saheb said that he did not care Ayub Khan. He knew the minds of the people. After remaining silent for a few moments, he talked about using the Agartala case in the anti-Ayub movement”. It can be said in this context that the Agartala conspiracy case might not have been fully cooked up. That dark gentleman had emerged from the very midst of our rural paddy culture. His heart was vast like nature itself, and he wanted to cover the Bangalis with that – the whole of Bangladesh. The Bangalis had repaid that gesture as long as he lived. One day on 27 March 1971, a Major suddenly told the Bangalis to snatch freedom and they jumped for that – the Bangalis are not made of such stuff. 
It took a long time to awaken them and it was Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman who succeeded in doing that. Consequently, whether one likes it or not, can there be any option other than calling him the ‘architect of our freedom’? And it was not that Sheikh Mujib became ‘Bangabandhu’ overnight in 1970 and ‘Father of the Nation’ all of a sudden in 1972. It took him three decades to become Bangabandhu. If we consider the period between 1940 and 1974, we shall see that Sheikh Mujib became Bangabandhu and Father of the Nation for several reasons. These were: the vastness of his heart, his humanism and tolerance, his appearance, dresses and words; all of these had demonstrated his intention to maintain everlasting bonds with a huge population. Some information and proofs could be obtained about the long-drawn conspiracies of the villains of 1975 for seizing power. Khandakar Mostaque is an example. Evidence of the conspiratorial mentality of this principal villain in our history could be observed even before the liberation war. The frontline leaders of Awami League had visited Bangabandhu at his Dhanmondi residence on 25 March 1971 and asked him to remain cautious. Only Khandakar Mostaque was not seen there. After independence, he lobbied with Dr. Wazed Miah to become Foreign Minister with seniority.
Later, in 1974, Dr. Wazed Mia saw after going to Khandakar Mostaque’s residence that one Major Rashid was going out of the house after secret talks with him.
There has been much debate about the message of Sheikh Mujib broadcast by Mr. Hannan from Chittagong on 26 March 1971. Dr. Wazed Miah had written: “Bangabandhu’s message was in a taped form. After transmitting that message from Dhaka’s Baldah garden, that brave member
of EPR had sought fresh orders by contacting Bangabandhu’s residence over telephone. Bangabandhu then directed the EPR member via Mr. Golam Morshed to leave that place instantly after throwing the transmitter into the pond of Baldah garden.” I shall not go into the debate on whether this information was correct or not. I understand as an ordinary student of history that the country called Bangladesh was founded at the very start of March 1971 and that had happened at the directive of Sheikh Mujibur Rahman. Professor Borhanuddin Khan Jahangir highlighted this in a very clear and logical manner in his essay titled ‘Accountability of the State’. He wrote: “The 35 directives issued by Sheikh Mujib had laid the ground for all-out noncooperation with the Pakistani state through resistance and rejection of its authority and complete cooperation of the Bangali masses with their administration through establishment of a pro-people authority. ------ The Bangali people had nurtured the thought of becoming the inhabitants of a separate, different and independent state in their bosom, head and heart even before the commencement of the war.” From the 1960s, Bangabandhu had two objectives. One of those was unambiguous, while another was unclear or something akin to a dream. The clear objective was to build up the Awami League, spread the organization throughout the country and establish a civil society by going to power on Awami League platform. There were infightings within the Awami League, which was natural for a big party. But Sheikh Mujib’s organizational capacity was unique. He had the two qualities of tolerance and flexibility, which were needed for making the party bigger. I have even seen old people in remote rural areas, whose only possession was a tea-stall, who never got anything from the party, but had never left it after coming to the fold of Awami League at the behest of Sheikh Mujib. There are many more self sacrificing Awami Leaguers in the nooks and corners of Bangladesh, who did not leave the party despite becoming destitute.
The leaders, however, do not keep track of them. Besides, Sheikh Mujib had such individuals as his companions, without whose help he might not have achieved his cherished goal. As a result, the Awami League became bigger, expanded after the 6- point movement and simultaneously Sheikh Mujib became the undisputed leader of the masses. He also had tremendous self-confidence and courage. The blossoming of the party had also raised his confidence in himself as well as the people. That was why he could transform the 6-points into a 1-point. And this was his unclear vision or dream. That he was unwavering on the question of this objective and had the necessary courage and confidence for materializing this dream were highlighted during the Agartala conspiracy trial. Fayez Ahmed had written about an incident during this trial. He was sitting beside the main accused Sheikh Mujib. They were not allowed to talk inside the court. Sheikh Mujib tried to draw the attention of Fayez Ahmed a number of
times in order to say something. Fayez Ahmed said, “Mujib Bhai, conversations are not allowed. I can’t turn my head. They will throw me out.” A loud reply came forthwith, “Fayez, one has to talk to Sheikh Mujib if he wants to stay in Bangladesh.” - -------He did not know then that this symbolic utterance by Sheikh Mujib was not meant for any individual person; it was a message for the entire people of a country, which could ignite fire.
Sheikh Mujib returned to the Bangladesh of his dream in 1972. Now his role was not that of a wager of movements. Rather, he played his part in materialising the dream of a Golden Bangla. He worked tirelessly with that objective in mind until 15 August 1975. Reconstruction of the country was in full swing and the Constitution was already framed by that time. The biggest achievement of Bangabandhu and the then Awami League government was to endow the country with a Constitution. I do not know whether there is any other example of a country where it was possible to provide a Constitution so swiftly in the aftermath of such a bloody war. The four core principles of the state were proclaimed through this Constitution, which could have been termed as radical in the context of the then realities. These were: Democracy, Socialism, Secularism and Nationalism. These principles in fact contained those very ideals for which the liberation war was fought. This was especially true of secularism. That is why the military generals had at the very outset struck at these core principles, especially secularism. Besides, the Constitution described the social, economic and political rights of citizens and the philosophy of the state. In other words, it indicated that the liberation war was waged for establishing a civil society in place of a military-dominated one.
The 1972 Constitution had incorporated the necessary institutions for a civil society; it firmly strove to lay the foundation for a vibrant civil society in Bangladesh. In this context, Bangabandhu had said in one of his speeches: “I do not know whether democracy was initiated immediately after a bloody revolution in any country of the world. ----- Elections have been organised. The right of vote has been expanded in scope by lowering the voting age from 21 to 18. Bangladesh’s own aeroplanes are now flying in the skies of different countries; a fleet of commercial ships has also been launched. The BDR is now guarding the borders. The ground forces are ready to repel any attack on the motherland. Our own navy and air-force are now operational. The police force and thanas have been rebuilt, 70 percent of which were destroyed by the Pakistanis. A ‘National Rakkhi Bahini’ has been raised.
You are now the owners of 60 percent of mills and factories. Taxes for up to 25 bighas of land have been exempted. We do not believe in the policy of vengeance and revenge. Therefore, general amnesty has been declared for those who were accused and convicted under the Collaborators’ Act for opposing the liberation war.” But the people were not inclined to appreciate the framing of Constitution, its principles, and the successes of Sheikh Mujib due to rising price of essentials and the law and order situation.
Not only was Bangabandhu killed along with his family, the husband of his sister Abdur Rab Serniabat and his nephew (sister’s son) Sheikh Moni were also killed along with their family members. It was quite apparent that intense hatred had worked behind this; otherwise this kind of brutality could not have been carried out in cold blood. The assumption that if any of the family members survived, then he would come forward to provide leadership was also at work. That this assumption was not unfounded has
been proved subsequently. Bangabandhu’s two daughters Sheikh Hasina and Sheikh Rehana
survived as they were staying abroad. Later, Sheikh Hasina became the leader of the Awami League and is now once again waging a struggle to reinforce the civil society. It is clear from the manner in which the Bangabandhu family was assassinated that there were local and international conspiracies and a long time was spent for planning it. The conspirators took risks and that risktaking paid off. A faction of the Awami League led by Khandakar Mostaque was involved in it. It can be cited as evidence that it was during Mostaque’s rule that the four Awami League and national leaders Tajuddin Ahmed, Syed Nazrul Islam, Mansur Ali and Kamruzzaman were killed inside the central jail on 3 November 1975. Saudi Arabia and China recognized Bangladesh immediately after Khandakar Mostaque came to power. Relationships with Pakistan and the USA also improved. Consequently, the theory that foreign powers had a hand in the killings cannot be dismissed outright. Almost three decades after Sheikh Mujib’s killing, the people can once again feel what Sheikh Mujib really was and why he was awarded the title ‘Bangabandhu’. People can realize today that he wanted to raise the stature of the Bangalis, and one way of doing that was to give back the honour to the unarmed people. Whichever parties and persons might have ruled Bangladesh after his murder, his name could not be erased from the minds of the people. That effort still continues. That is because it is evident
today that we got that honour only once, that path was opened for us only once in 1971, when Bangladesh succeeded in ousting all kinds of armed thugs under the leadership of an unarmed Bangali called Sheikh Mujibur Rahman.
Despite the many flaws and heaps of criticisms levelled against Sheikh Mujib, we should note, just as an opponent of Sheikh Mujib and Awami League – Moudud Ahmed – had written (translator’s translation from Bengali): “The appearance of Sheikh Mujib was the biggest event in the national history of Bangladesh. His burial did not take place through his death. More pragmatic, efficient, capable and dynamic political personalities than Sheikh Mujib might have emerged or may emerge, but it will be very difficult to find someone who has contributed more to the independence movement of Bangladesh and the shaping of its national identity.” He had
endeavoured to uphold the interests of the Bangalis throughout his life and had never compromised until his objectives were attained. That is why the Bangalis gave him the title ‘Bangabandhu’ and ‘Father of the Nation’ out of sheer love and emotion. His lifestyle was like that of an ordinary Bangali of eternal Bengal; that is why he could so intensely connect with the ordinary people and their communities. He possessed all the attributes of an ordinary Bangali.
But his love for his people and country was extraordinary, almost blind. He used to say: “My strength is that, I love human beings. My weakness is that, I love them too much.” The position of Bangabandhu vis-à-vis other doers in the civil society of Bangladesh will become clear if the events of 1971 and 1971-75 are analysed. It is impossible to write the history of pre and post-independence Bangladesh without mentioning him. The names of two great Bangalis will remain forever shining in the minds of the Bangalis. One is Rabindranath Thakur and the other is Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. One had shaped the Bengali language and wrote the national anthem of Bangladesh. The other materialised the age-old dream of the Bangalis by helping create an independent territory called Bangladesh for an entire nation. I feel proud for this, and my posterity will also be so. The names ‘Bangali’ and ‘Bangladesh’ will continue to live on. And that is why Anandashankar Ray had written:
“As long as the Padma, Meghna, Gouri, Jamuna flows on,
Your accomplishment will also live on, Sheikh Mujibur Rahman.”
Translation: Helal Uddin Ahmed

Saturday, February 19, 2011

The inception of Awami League: the rise of opposition politics

It is known to all that, in 1940, Sher-e-Bangla A. K. Fazlul Huq tabled the historic Resolution incorporating the idea of more than one states in the Indian subcontinent. According to this resolution, there was to be a separate state comprising the Bangla speaking regions of the sub continent. But the plan was completely sidetracked when India was divided in 1947 on the basis of Mr. Jinnah’s Two-nation Theory, and the artificial state of Pakistan came into being with two wings separated by a thousand miles. These two wings comprised two entirely different lands, languages and cultures. The establishment of Pakistan could not solve the problem of Bangalee nationality. On the contrary, the repressive policies of the Pakistani ruling elite against various nationalities brought the question of Bangalee’s separate nationhood to the forefront. In this backdrop, within 4 months and 20 days of the creation of Pakistan an opposition student’s organization named East Pakistan Student League was formed under the leadership of the then young and promising student leader, Bangbandhu Sheikh Mujibur Rahman (January 4, 1948). On June 23, nest year, a meeting of the leaders and workers known to be the supporters of Hussain Shaheed suhrawardy was held at ‘Rose Garden’ of K. M. Das lane, Dhaka.
There a new political party named Awami Muslim League was formed with Maulana Abdul Hamid Khan Bhashani as chair, Shamsul Haq of Tangail as Secretary, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman (then interned in Jail) as Joint Secretary and Yar Mohammad as Treasurer. It was the first oppsition party in the then East Bangal (later renamed East Pakistan). In a process of secularization, the word ‘Muslim’ was eventually dropped from the name of the party. Since its inception, Awami League has championed the cause of the political rights of the Bangalee people and fought relentlessly for the attainment of those rights. The present Bangladesh Awami League inherits the legacy of the party founded in 1949. Bangabandhu’s daughter Sheikh Hasina is the present president of Bangladesh Awami League.

Saturday, August 21, 2010

The Shaheed Minar : National Monument of Bengali Nation

The Shaheed Minar
=================
(Bengali: শহীদ মিনার Shohid Minar) is a national monument in Dhaka, Bangladesh, established to commemorate those killed during the Language Movement demonstrations of 1952.
On February 21, 1952, dozens of students and political activists were killed when the Pakistani police force opened fire on Bengali protesters who were demanding equal status to their native tongue, Bangla. The massacre occurred near Dhaka Medical College and Ramna Park in Dhaka. A makeshift monument was erected on February 23[1] by students of University of Dhaka and other educational institutions, but soon demolished on February 26 by the Pakistani police force.
The Language Movement gained momentum and after a long struggle, Bangla was given equal status as Urdu. To commemorate the dead, the Shaheed Minar was designed and built by Hamidur Rahman, a Bangladeshi sculptor. The monument stood until the Bangladesh Liberation War in 1971, when it was demolished completely during Operation Searchlight, during which the Pakistani Army estimates they inflicted 26,000 civilian deaths, while other organizations such as National Geographic estimate casualties numbering over 3 million.[citation needed] After Bangladesh gained independence, it was rebuilt.
Today, the Shaheed Minar is the centre of cultural activities in Dhaka. Every year, the Language Movement is remembered at the monument.

The first Shaheed Minar, built on February 22, 1952. It was demolished by Pakistan Police and Army four days later.
The First Shaheed Minar
========================
The first Shaheed Minar, built on February 22, 1952. It was demolished by Pakistan Police and Army four days later.
The first Shaheed Minar was built immediately after the events of February 21. According to Dr. Sayeed Haider, a main planner and the designer of the first Shaheed Minar, the decision to build it was first taken by the students of Dhaka Medical College. The planning started at midnight on February 22 and the work started the next day.This Minar was sponsored by Pearu Sardar, one of the old dhaka panchayet sardars when some of the students asked his help at the midnight of 22 February to contribute the raw materials needed to build the monument. Although curfew was in place, students started building the Minar in the afternoon of February 23. They worked through the night and finished it at dawn. A hand written paper was attached to the Minar with ‘Shaheed Smritistombho’ written on it. The original Minar measured 10 feet (3.0 m) by 6 feet.[3] The Minar was inaugurated by the father of Sofiur Rahman, killed during the massacre. It was demolished within a few days by the police and Pakistani Army.
Shaheed Minar (1963-1971)
========================
When the Awami League government came to power, it became possible to construct the new monument without fear of government retribution. Famous architect Hamidur Rahman created the design of Shaheed Minar under which construction was started in 1957. The foundation stone of this Shaheed Mianar was laid on February 21, 1956. Hamidur Rahman’s model was a huge complex on a large area of land in the yard of Dhaka Medical College Hostel. The enormous design included a half-circular column to symbolize the mother with her fallen sons standing on the monument's central dais. Yellow and deep blue pieces of stained glass, symbolizing eyes reflecting the sun, were also to be placed in the columns. The marble floor was designed to reflect the moving shadows of the columns. The basement of the Minar also included a 1,500-square-foot (140 m2) fresco depicting the history of the language movement. A railing decorated with Bangla alphabet was to be constructed in front. Two footmarks coloured red and black, indicating the two opposite forces, were also in the design. Besides this a museum and a library were also included in Rahman's design. A fountain shaped like an eye was also to be constructed. Rahman specifically designed the materials of the monument to withstand the area's tropical climate. Construction started in November 1957 under the supervision of Hamidur Rahman andNovera Ahmed. Most of the work, including the basement, platform, some of the columns with the rails, footprints and some of the murals were also finished when the Martial Law was introduced and construction was forced to a halt. Construction work was completed in 1963, leaving much of Rahman’s design unfinished. It was inaugurated on February 21, 1963 by the mother of Abul Barkat, Hasina Begum. The Minar was severely damaged during the Bangladesh Liberation War in 1971. The columns were destroyed during the fighting. The Pakistani Army crushed the Minar and placed over the rubble a signboard reading "Mosque
Current Shaheed Minar
=====================
The current Shaheed Minar design mainly follows the original plan of 1957. The minars are constructed with pure marble stone upon a 14 feet (4.3 m) high stage. The stairs and railings are painted white to create a heavenly appearance. The fence on both sides is highlighted with lines from poems of famous poets in iron letters. The entrance of the monument includes two statues.
The previous plan of Watch house, library and other statues were also included.
The plan was again accepted on May 5, 1973 and Hamidur made a rough agreement to submit to the Purto Secretary for sanction.
Previously, in February 1973, the government had hurried to repair the Shaheed Minar. As a result the Minar was constructed incorrectly. The height of the column was shorter and the head bent more than originally planned, and the proportions of different parts of the monument were not propertly maintained.
Repair of the Shaheed Minar was again started during the Ershad regime. This time the main stage and the columns were unchanged, but the stairs were extended forward and the huts at the bottom of the Minar were closed. The front premise was also made higher. As a result, the area of the premises and the stairs was increased.
A replica of the Shaheed Minar at Altab Ali Park, in east London
The large scale emigration of Bangladeshis to other parts of the globe has led to several permanent replicas of the Shaheed Minar being built outside Bangladesh. Two of these are in England. One is in Altab Ali Park, near Whitechapel and Brick Lane in Tower Hamlets, east London. The second is in theWestwood neighbourhood of Oldham, in Greater Manchester.

Monday, June 7, 2010

Abdul Gaffar Choudhury



Abdul Gaffar Choudhury 
(Son of: Late Hazi Wahed Reza Choudhury), is a Bangladeshi famous author and columnist, perhaps best known for his lyric Amar Bhaier Rokte Rangano -- which has become the main song commemorating the Language Movement, the touchy music having been composed by Shaheed Altaf Mahmud. He left Bangladesh in 1974 and settled in London from where he regulalrly writes columns in Bengali newspapers of Bangladeshi.He is producing the film "The Poet of Politics (film)" about Sheikh Mujibur Rahman, directed by Shyam Benegal and will feature Amitabh Bachchan as the Sheikh Mujib.The Poet and Journalist Rabbani Choudhury wrote a book about `Abdul Gaffar Choudhury : Bastobotar Nirikhey ( Utso Proksion, Dhaka, 2004).Gaffar is well known writer/columnist who is a die-hard supporter of Bangladesh Awami League. He has often been criticized for pro-Awami writings.[citation needed]

Though the fact is if any one plays the purity in his view, subsequently he is alleged as Awami League supporter. Gaffar Choudhury is well known as an idol.

Tuesday, June 1, 2010

ফেব্রম্নয়ারি আমাদের কাছে প্রেরণার অনন্য উৎস


**********ফেব্রম্নয়ারি আমাদের কাছে প্রেরণার অনন্য উৎস************

****বছর ঘুরে আবার আমাদের কাছে এসেছে আমাদের প্রিয় সেই মাস_ ফেব্রম্নয়ারি। আমাদের আবেগ-অনুভূতির সঙ্গে মিশে আছে যে মাসের স্মৃতি, যে মাস আমাদের সব সময় উজ্জীবিত করে, মনে সাহস এনে দেয়, সেই মাসের নাম ফেব্রম্নয়ারি। আমাদের সবচেয়ে বড় অর্জন আমাদের স্বাধীনতা। এই স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় প্রেরণা পাওয়া গেছে এই ফেব্রম্নয়ারির কাছ থেকে।

ফেব্রম্নয়ারি ইংরেজী যে কোন মাসের মতো একটা মাস অন্য সবার কাছে হলেও আমাদের কাছে ফেব্রম্নয়ারি মানে একুশে ফেব্রম্নয়ারি। 


****আমাদের মাতৃভাষা, আমাদের ভাষা সাহিত্য, শিল্পকলা, আচার-ঐতিহ্যকে নতুন করে ভালবাসার, সেগুলোকে সংরৰণ ও সমৃদ্ধ করার প্রেরণা একুশে ফেব্রম্নয়ারি। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রম্নয়ারির পর প্রতিটি একুশে ফেব্রম্নয়ারি আমাদের কাছে প্রেরণার অনন্য উৎস হযে দাঁড়িয়েছে। মাতৃভাষা শিল্পকলা সংস্কৃতির রৰার ব্যাপারে সঙ্কল্প গ্রহণের দিন হয়ে উঠেছে। সেই থেকে গোটা ফেব্রম্নয়ারি মাসটাই আমাদের কাছে হয়ে উঠেছে একুশের মাস।


******১৯৪৭ সালে ভারত ভাগ হওয়ার পর পাকিসত্মান সৃষ্টি হওয়ার অল্প কিছুকাল পরই এদেশের মানুষ বুঝতে পারে এক ঔপনিবেশিক শাসন বিদায় নিলেও গেড়ে বসেছে আরেক ঔপনিবেশিক শাসন। ব্রিটিশ শাসন শেষ হয়েছে, শুরম্ন হয়েছে ঔপনিবেশিক ধরনের পাকিসত্মানী অপশাসন। সেই অপশাসনের একের পর এক নগ্ন চেহারা দেখল এদেশের মানুষ। বাংলাভাষা ও সংস্কৃতির ব্যাপারে তাদের আচরণ ব্যবহার নির্দেশ এদেশের মানুষকে দুঃখিত, ব্যথিত ও ৰুব্ধ করে। 



******১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রম্নয়ারির পরই পাকিসত্মানী শাসকদের প্রকৃত চেহারা পরিষ্কার হয়ে ওঠে। বোঝা যায়, তারা কিছুতেই বাংলাকে পাকিসত্মানের রাষ্ট্রভাষা করবে না। বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে ভুলিয়ে দেয়া, তাকে বিকৃত ও নষ্ট করে দেয়ার চক্রানত্মে লিপ্ত হয়েছে তারা। 

*****১৯৪৭ সালে পাকিসত্মান প্রতিষ্ঠার পরের বছরই পাকিসত্মানের জনক জিন্নাহ সাহেব ঢাকায় এসেছিলেন। সেটা ১৯৪৮ সাল। ঢাকায় তিনি পরিষ্কারভাবে দৃঢ়তার সঙ্গে বলে যান_ পাকিসত্মানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু। তার সে কথার প্রতিবাদ উঠেছিল। তারপর দিন যতই এগোতে থাকে, ভাষার প্রশ্নে পাকিসত্মানী শাসকের অনমনীয় মনোভাব দেখাতে থাকে। একুশে ফেব্রম্নয়ারি তার চরম অভিপ্রকাশ ঘটে। ঢাকায় গুলি চলে মাতৃভাষা বাংলার জন্য আন্দোলনকারীদের ওপর। তারপর পরিষ্কার হয়ে যায় সব। ওরা এদেশের মানুষের মাতৃভাষাকে একেবারেই গ্রাহ্য করে না। এটা যে এদেশের মানুষের পরম প্রিয় সেটা স্বীকার করে না। তাই বাংলাকে বাদ দিতে হবে, তার ৰতি করতে হবে, উদর্ুর প্রসার ঘটাতে হবে, বাংলাভাষা সংস্কৃতিকে বিদায় করে দিয়ে এদেশের মানুষের ওপর পাকিসত্মানী আদব-কায়দা তাহাজিব-তমদ্দুন চাপিয়ে দেয়া হবে_ শুরম্ন হলো এমনি সব উদ্ভট পরিকল্পনা। শুরম্ন হলো বাংলাকে বিকৃত করার চেষ্টা। এতে অতি উৎসাহী একজন তাহজিব প্রেমিক বাঙালীও অতি উৎসাহী হয়ে পড়লেন। 

*********কাজী নজরম্নলের কবিতায় যেসব 'ভুল' ছিল সেগুলোকে শোধরানোর মহাদায়িত্ব তারা হাতে নিলেন। নজরম্নলের কবিতায় যেখানে আছে মহাশ্মশান, সেখানে করা হলো গোরসত্মার। কবির আরেকটি কবিতায় 'ভগবান ভগবান' কথার পরিবর্তে লাগানো হলো 'রহমান রহমান।' এঁদের মুরবি্বরা নজরম্নলের মতো বিশ্বমানবতার মহান কবিকে উপস্থাপন করতে শুরম্ন করলেন একপেশে ভাবে, খ-িতভাবে এবং বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধ করার ঘোষণাও পাকাপোক্ত করলেন। অর্থাৎ আমাদের যুগযুগের আচার ঐতিহ্য সংস্কৃতিকে ত্যাগ করে বিজাতীয় আদর্শে উদ্বুদ্ধ করার যাবতীয় উদ্যোগ পাকিসত্মানী শাসক ও তাদের চাটুকাররা করেছিলেন। এদের কাজকমর্, মানসিকতা সবকিছু ছিল উদ্ভট ধরনের। 

*******অন্যের ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি যে সাধারণ শ্রদ্ধা থাকা প্রয়োজন, সেটুকুও এদের ছিল না। বাংলাভাষার জন্য আন্দোলনকে এরা মনে করত বিদেশীদের উস্কানি। অন্য দেশের গোয়েন্দারা বাঙালীদের উস্কে দিয়ে আন্দোলন করাচ্ছে। কিন্তু বাঙালী ছাত্রজনতা ও এদেশের মানুষ ওদের চক্রানত্মের বিরম্নদ্ধে, রক্তচৰুর বিরম্নদ্ধে রম্নখে দাঁড়িয়েছে। প্রতিটি ৰেত্রে সমুচিত জবাব দেয়া হয়েছে। পাকিসত্মানী আমলে রবীন্দ্রনাথের গান নিষিদ্ধ করা হলে তার বিরম্নদ্ধে প্রতিবাদ উঠেছে। রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান হয়েছে ঢাকায়। প্রবীণ-নবীন, ছাত্রজনতা সবাই তাতে যোগ দিয়েছে। পাকিসত্মানী শাসকদের কোন কিছুকেই বিনাপ্রতিবাদে ছেড়ে দেয়া হয়নি।
*****১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রম্নয়ারিতে প্রাণ দিলেন বরকত, সালাম, রফিক, জব্বারসহ অনেকেই। কারও কারও লাশ লুকিয়ে ফেলল পুলিশ। সেদিন নির্বিচারে গুলি চলেছিল। বহু মানুষ হতাহত হয়েছিল। পাকিসত্মানী কতর্ৃপৰ এই ঘটনা চাপা দেয়ার চেষ্টা করেছে। একুশে ফেব্রম্নয়ারির ঘটনার পর পর গড়ে তোলা হয় শহীদ মিনার। সেটাই প্রথম শহীদ মিনার। পাকিসত্মানী পুলিশ সে মিনার ভেঙে নষ্ট করে দেয়। এই মিনারের ওপর তাদের এবং তাদের চাটুকারদের বরাবরই প্রচ- রাগ। এটা বহুবার, বহু ঘটনায় প্রমাণ পাওয়া গেছে। 

********শহীদ মিনার ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতির স্মরণে তৈরি করা হয়। সেখানে শ্রদ্ধা জানানো হয়। বিভিন্ন প্রজন্মের মানুষ সেখানে শ্রদ্ধা জানান। কিন্তু এটা কেন হবে? কেন সেখানে ফুল দেয়া হবে? গাত্রদাহ শুরম্ন হয় পাকিসত্মানী কতর্ৃপৰ ও তাদের মতাদর্শের অনুসারীদের। শহীদ মিনারে শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশে ফুল দেয়ার ঘটনাকে খুব খারাপ কাজ হিসাবে চিহ্নিত করার চেষ্টা বহুবার করেছে ওরা। প্রথম শহীদ মিনার ওরা ধ্বংস করে দিয়েছিল। 


*****১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পরে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো বাঙালীর গৌরবের ধন শহীদ মিনারকে পাকিসত্মানী হানাদার বাহিনীর সদস্যরা কামান মেরে ধ্বংস করে দিয়েছিল। বাংলাভাষা সংস্কৃতির ওপর ওদের প্রচ- রাগ, বাংলাভাষার জন্য প্রাণদানের স্মারক শহীদ মিনারের ওপরও তাদের প্রচ- রাগ। এক কথায় ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর ওদের অর্থাৎ পাকিসত্মানী শাসকদের ভয়ানক রাগ! হিটলাদের প্রচ- রাগ ছিল শিৰা সংস্কৃতির ওপর। লাইব্রেরি উজাড় করে বই নিয়ে এসে বার্লিন নগরীর রাসত্মায সেগুলোকে সত্মূপীকৃত করে হিটলারের নাৎসী সৈন্যরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল। হিটলারে বইয়ের অগ্নু্যৎসবের সঙ্গে পাকিসত্মানী নব্য নাৎসীদের কাজের সাদৃশ্য লৰ্য করার মতো।

*******একুশে আমাদের সাহস জুগিয়েছে। পাকিসত্মানী শাসকদের রক্তচৰুর বিরম্নদ্ধে ওদের ঔদ্ধত্যের বিরম্নদ্ধে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ জানানোর সাহস জুগিয়েছে। এই একুশে এদেশের মানুষকে একের পর এক আন্দোলনের দীর্ঘপথ পার হয়ে নিয়ে গেছে একাত্তরে। তারপর সেই একই ঘাতক নব্য ঔপনিবেশিকদের বিরম্নদ্ধে রম্নখে দাঁড়িয়ে পূর্ণ মুক্তির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা অর্জনের দুর্বার সাহস জুগিয়েছে একুশে ফেব্রম্নয়ারি।



******একুশে ফেব্রম্নয়ারি ছিল একানত্মভাবে আমাদের। সেই পাকিসত্মানী আমলে একুশের ভোরে খালি পায়ে একুশের গান গেয়ে প্রভাতফেরি হয়েছে। দলে দলে মানুষ গেছে আজিমপুর গোরসত্মানে শহীদদের মাজারে, গেছে শহীদ মিনারে। কোনদিন মানুষ একুশে ফেব্রম্নয়ারিকে ভোলেনি। যে একুশে ফেব্রম্নয়ারি ছিল একানত্মভাবে আমাদের গর্ব এবং গৌরবের ঘটনা। সেই একুশে এখন ছড়িয়ে গেছে বিশ্বময়। 

*****আনত্মর্জাতিক অঙ্গনে এখন একুশে ফেব্রম্নয়ারি আনত্মর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। আজ বিশ্বজুড়ে একুশে ফেব্রম্নয়ারি প্রত্যেক জাতিকে তার মাতৃভাষাকে নতুন করে ভালবাসতে উদ্বুদ্ধ করে একুশে ফেব্রম্নয়ারি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। আমাদের কাছেও রয়েছে একুশের অনেক দাবি, রয়েছে একুশের অনেক করণীয়।

********এখন আমাদের স্বাধীন দেশে আমাদের মাতৃভাষাকে আমাদের সংস্কৃতিকে রৰা করতে হবে, লালন করতে হবে, সমৃদ্ধ করতে হবে।

আমাদের মাতৃভাষাকে আমরা ভালবাসি, অন্যের মাতৃভাষার প্রতিও আমাদের শ্রদ্ধা রয়েছে। ছোট হোক বড় হোক, প্রত্যেক জাতির মাতৃভাষাকে রৰার ব্যাপারে সে জাতিকে সাধ্যমতো আমরা সাহায্য করব। 

সমর্থন দেব, আমাদের সংস্কৃতিকে রৰা করব এই সংস্কৃতিকে বিকৃতির হাত থেকে, অপসংস্কৃতির কবল থেকে রৰার করব। 


****এসবই একুশের করণীয়, একুশের প্রতি দায়িত্ব পালন। অপসংস্কৃতির প্রসার ঘটে দ্রম্নত। আগাছা খুব দ্রম্নত বাড়ে। ফুলগাছের যত্ন করতে হয়। অপসংস্কৃতির আগাছার মতো ফুলের বাগানকে গ্রাস করতে চায়। ফুলগাছ বাঁচানোর জন্য অপসংস্কৃতির আগাচা পরিষ্কার করা দরকার। অপসংস্কৃতির আগাছা থেকে আমাদের সাবধান থাকতে হবে। আমাদের সংস্কৃতির ফুলগাছগুলোকে রৰা করতে হবে। 
*********সংস্কৃতির প্রধান বাহন ভাষা আমাদের বাংলাভাষা খুবই বিজ্ঞানসম্মত। এমনিতেই আমাদের বাংলাভাষা ও সাহিত্য অনেক সমৃদ্ধ। উচ্চারণ ৰমতার দিক থেকেও বাংলাভাষা বিশ্বের অনেক ভাষার চাইতে বেশি সমৃদ্ধ। আমাদের বাংলাভাষা লিখলে সেটা দেখতেও সুন্দর। অথর্াৎ আমাদের বর্ণমালাও সুন্দর। অথচ পাকিসত্মানী আমলে এই বর্ণমালা বদলানোর ষড়যন্ত্র হয়েছিল অ-আ-ক_খ বাদ দিয়ে অন্য ভাষার বর্ণ দিয়ে বাংলা লেখার আবদার করা হয়েছিল। কিন্তু সব অপচেষ্টাই ব্যর্থ হয়ে গেছে। একুশে ফেব্রম্নয়ারি সব অপচেষ্টার প্রতি এনেছে এক প্রবল চপেটাঘাত। 
*****বরকত-সালামেরা নিজের জীবন দিয়ে এই ভাষার মহিমা ও মার্যাদা সমুন্নত রেখে গেছেন। আমরা সেই বীরদের উত্তরসূরি। আমরা গর্ব করে বরতে পারি : 'আমরা বরকতের ভাই, আমরা সালামের ভাই।' 
******এই গৌরবের উচ্চারণের Publish Postসঙ্গে সঙ্গে আমাদের করণীয় হচ্ছে, আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতিকে রৰা করা, দেশের প্রত্যেকের ঘরে ঘরে এই সুস্থ সংস্কৃতিকে পেঁৗছে দেয়া, শিৰার আলো ঘরে ঘরে পেঁৗছে দেয়া। দেশ থেকে নিরৰরতা দূর করা, কাজে সর্বত্তোভাবে চেষ্টা ও সহায়তা করা। প্রাণ দিয়ে একুশের শহীদের যে সংস্কৃতি ভাষা ও তার বর্ণমালা রৰা করে গেছেন সেগুলোকে এদেশের মানুষের ঘরে ঘরে পেঁৗছে দেয়া আমাদের কর্তব্য। একুশেরই অর্পণ করা দায়িত্ব এটা।